জিম্বাবুয়ে বনাম অস্ট্রলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে কারণ অস্ট্রলিয়া এর মতো দলের সাথে খেলতে হলে আমাদের কৌশল অবলম্বন করতে হবে। কারণ অস্ত্রিলিয়া দল অনেক শক্তিশালী তাদের সাথে লড়াই করে আমাদের খেলতে হবে যাতে করে আমরা জয়লাভ করতে পারি এবং অস্ট্রলিয়া দলকে পরাজিত করে ইতিহাসে রেকর্ড করতে পারি। আসলে বর্তমান সময়ে জিম্বাবুয়ে দল অনেক পরিবর্তন হয়েছে তাদের খেলার ধরণ অনেক উন্নতি হয়েছে কিছুদিন আগে বাংলাদেশ দলকে ওয়ানডে টি টোয়েন্টি খেলাতে পরাজিত করে। এবং এখন বর্তমান সময়ে জিম্বাবুয়ে দল তারা অস্ট্রলিয়া দলের সাথে ক্রিকেট খেলায় মোকাবেলা করবে তাই জিম্বাবুয়ে দল শক্তিশালী দেশের সাথে খেলবে এটা তাদের সবথেকে বড় আশা।
অস্ট্রলিয়া দলের ব্যাটিংঃ খেলার শুরুতে যখন অস্ট্রলিয়া দল জিম্বাবুয়ের সাথে ব্যাটিং করতে মাঠে নামে তখন শুরুতে অসটলিয়া দল ভালো খেলে আর প্রতিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ে তখন অনেকটা চাপে বোলিং করতে থাকে তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল যদি অস্ট্রলিয়া দলকে দুই থেকে তিনটা উইকেট নেওয়া যায় তাহলে অস্ট্রলিয়া দল কিছুটা চাপে ব্যাটিং করবে। আর জিম্বাবুয়ে দল তাদের সেরাটা দিয়ে বোলিং করতে থাকে কিছুক্ষণ পর ওপেনার ব্যাটসম্যান আউট হয়ে যায় এইভাবে একের পর এক উইকেট নিতে থাকে জিম্বাবুয়ে দল। আর তখনই অস্ট্রলিয়া দল জিম্বাবুয়ের দলের বোলারদের কাছে পরাস্ত হয়ে যায় যদি ও অস্ট্রলিয়া দল অনেক ভালো তাদের দলে হার্ট হিটার খেলোয়াড় রয়েছে।

ব্যাটিং জিম্বাবুয়েঃ জিম্বাবুয়ে দল ব্যাটিং করতে প্রতিপক্ষ দল অস্ট্রলিয়া সাথে জয়লাভ করার জন্য মাঠে ব্যাটিং করতে আসে তারপর জিম্বাবুয়ে দলের ওপেনার দলের দুইজন খেলোয়াড় ভালোভাবে ব্যাটিং করে এবং তারা প্রথম উইকেট হারায় ৮.২ ওভার বল খেলে ৩৮ রানে ১ উইকেট হারায় তারপর ১০.৩ ওভার ব্যাটিং করে ৪৪ রানের মাথায় ২ উইকেট চলে যায় জিম্বাবুয়ে দলের। জিম্বাবুয়ে দলের ৩ উইকেট হারায় সমান রানে অর্থাৎ ৪৪ রানে ৩ উইকেট পরে যায় ৪ উইকেট হারায় ১৫.৪ ওভার মোকাবেলা করে ৬৭ রানে।