বাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহের জন্য সিটি কর্পোরেশন , কর্তৃক প্রদত্ত পারমিট নবায়ন
রয়েছে (ভ্যান সার্ভিস)। এরপরও ছাত্রলীগ নেতা ও তার লোকজনের বাধার কারণে নগর সেবা
বহুমুখী সমবায় সমিতি নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বর্জ্য সংগ্রহ করতে পারছে না।
প্রতিষ্ঠানটির মালিক নাহিদ আক্তার জানান, মিরপুরের শাহ আলী থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম
আহ্বায়ক হায়দার আলী ও তার সহযোগীরা তার সংগঠনের কর্মীদের বর্জ্য সংগ্রহে বাধা
দিচ্ছে। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডিএনসিসি-৬ ওয়ার্ড) তফাজ্জল হোসেন তাদের পেছন
থেকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন।নগর সেবা বহুমুখী সমবায় সমিতি নামে বর্জ্য সংগ্রহকারী একটি
বেসরকারি সংস্থার নেতার দ্বারা মানুষকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।নগর সেবা বহুমুখী সমবায়
সমিতি সাল থেকে মিরপুর-২ সেকশনের এবং ব্লকের বাসা থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে আসছে।
2004 সাল থেকে কর্পোরেশনের লাইসেন্স নিয়ে কাজ করছেন। কোম্পানিটি দুইবার
জাইকার পুরস্কার জিতেছে। 2007 এবং 2008 সালে যথাযথ বর্জ্য সংগ্রহের কাজের
স্বীকৃতিস্বরূপ ‘পরিচ্ছন্ন ঢাকা ওয়ার্ড প্রতিযোগিতা’ পুরস্কার। বর্জ্য সংগ্রহের মাধ্যমে
বাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহের জন্য সিটি কর্পোরেশন
সমাজসেবায় অবদানের জন্য তারা ২০১৬ সালে অনন্যা সোশ্যাল ফাউন্ডেশনের নেলসন ম্যান্ডেলা স্বর্ণপদক পেয়েছেন। করোনা পরিস্থিতিতেও পরিচ্ছন্ন কাজের জন্য ২০২১ সালের নারী দিবসের সম্মাননা পেয়েছেন নাহিদ আক্তারকোম্পানির বর্জ্য সংগ্রহ কর্মীরা বলছেন, তারা যখনই কাজে যাবেন তখনই তাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এ ব্যাপারে কাউন্সিলরকে সাহায্য চাওয়া হলেও তিনি সাহায্য করছেন না। কারণ হায়দার ও তার সহযোগীরা কাউন্সিলরের নির্দেশেই এসব করছে। তারা কাজ না করেই বিল নিচ্ছেন।নাহিদ আক্তার জানান, কাউন্সিলর তফাজ্জলের অনুসারীরা ‘প্রগতি যুব সংঘ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নামে বর্জ্য সংগ্রহের অনুমতি চেয়ে কর্পোরেশনে আবেদনও করেছিল। ওই আবেদনে কাউন্সিলর তফাজ্জলও সুপারিশ করেন। কিন্তু কর্পোরেশন ওই প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেয়নি। প্রগতি যুব সংদের টাকা দিতে হতো৷ প্রতি মাসে 60। এতে বেড়েছে কাউন্সিলরের অনুসারীরা।
প্রতি মাসে ১৫০ টাকা দিতে হবে বলেও
প্রতি মাসে ১৫০ টাকা দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।মিরপুর-১ নম্বর সেকশনের এফ ব্লকের নাসিমবাগ বস্তিতে প্রায় দেড় শতাধিক বাড়ি রয়েছে। আগে প্রতি বাড়ি থেকে মাসে ২০-৩০ টাকা নেওয়া হত। হায়দার ও তার সহযোগীদের প্রতিটি বাড়ি থেকে ৬০ টাকা করে বিল দিতে বলা হয়েছে।অভিযোগের বিষয়ে হায়দার আলী প্রথম আলো</>কে বলেন, নাহিদ আক্তারের বর্জ্য সংগ্রহকারী প্রতিষ্ঠানকে প্রত্যাখ্যান করেছেন এই দুই ব্লকের বাড়ির মালিকদের সংগঠন বাড়ির মালিক সমিতির নেতারা। জমির মালিকরা তাদের সংস্থাকে বর্জ্য সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু ঝামেলায় তিনি সরে গেছেন। এখন স্থানীয় যুবকরা হয়েছে।কাউন্সিলর তফাজ্জল প্রথম আলো</>কে বলেন, সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ
আরো পড়ুন