বাংলাদেশ যুবারা ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেট এ হারিয়ে স্বপ্ন দেখে টাইগার যুবারা। তবে কানাডার বিপক্ষে বাংলাদেশ ভালো একটা খেলা খেলে বিশাল জয়লাভ করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ বাংলাদেশ দল। তবে শুরুটা ভালো যায় নি রাকিবুল হাসানের দল৷ তবে খেলাটা ভালো হয়েছিল ইংল্যান্ড আর কানাডার বিপক্ষে জয় দিয়ে তারা ভালো একাটা সূচনা তৈরি করে পয়েন্ট তালিকায় ২য় স্থান অধিকার করে।
রান তাড়ায় নেমে ইনিংসের পঞ্চম ওভারেই ওপেনার মাহফিজুর রহমান ১২ রান করে আউট হয়ে সাঁজঘরে ফিরেন। তারপর লম্বা ইনিংস খেলে জুটি বেঁধেছিলেন ইফতিখার ও নোবল। তারা দুজনই ভালো খেলে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা পথ দেখালেন৷ আসলেও বাংলাদেশ দল আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তারা যদি এভাবেই খেলে তাহলে সামনে আরও বড় বড় দলের সাথে লড়াই করে বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ এনে দেবে।
আমরা সকলেই যদি তাদের পাশে সব সময় থাকি তাদেরকে সাপোর্ট দিয়েই তাহলে আমাদের বড় ধরণের উপকার হবে। মূল দায়িত্বটা অবশ্য সেরে রেখেছিলেন বোলাররাই। সতীর্থ ওপেনারকে হারলেও একপর্যায়ে আগলে রেখে খেলতে থাকেন অনুপ। অন্য ব্যাটারদের জন্য এই খেলাটা দারুণ ছিল। ইনিংসের ৪১ তম ওভারে সাজঘরে ফেরার আগ মূহুর্তে ভালো খেলেন বাংলাদেশ এর ব্যাটাররা৷ তারা যদি এই সময় ভালো না খেলত তাহলে আমার মনে হয় না তারা জয়লাভ পারবে কি না।
যা হউক শেষ সময় সবাই মিলে ব্যাটিং ভালো করার কারণে হয়ত বাংলাদেশের রানের টার্গেট বহুদূর এগিয়ে যেতে থাকে। আর তাদের বিপক্ষে দলের এই রান সংগ্রহ করা মোটেও সম্ভব ছিল না বলেই বাংলাদেশের পক্ষে জয়টা আসে। বাংলাদেশ দলের পাশাপাশি তাদের বোলাররা কিন্ত ভালো বলিং করে উইকেট সংগ্রহ করতে থাকে। তারা যখন উইকেট নেয় তখন তাদের বিপক্ষে দলের ব্যাটাররা রান সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয়ে যায় এবং তারা চাপের মধ্যে থেকে খেলতে থাকে। শেষ সময় এসে বিপক্ষে দলের ব্যাটাররা রান সংগ্রহ করতে না পারার কারণে জয়টা আসে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব ১৯ দলের পক্ষে। আমরা আশা রাখতে পারি সামনে তারা আরও ভালো খেলে দলকে এবং বাংলাদেশকে ভালো ভালো খেলা উপহার দেবে।